দিনকাল.১ (থাইল্যান্ডে ক্যু, শাবিতে মারধর)
বেশ ব্যস্ততার মধ্যে সময় যাচ্ছে। হাওয়া পরিবর্তনে গিয়েছিলাম এসে বেশ কাজের চাপ, ঘরে-বাইরে। যেসব নিয়ে লিখব লিখব ভাবি গুছিয়ে ওঠা হচ্ছে না, আবার নিয়মিত লিখতেও চাই, হয়তো ইনভেস্টমেন্ট কোনদিন কাজে লাগতে পারে, অথবা উলটোটা - লেখা আর মন্তব্যে অলক্ষ্যেই হয়তো বিপদজনক শত্রু তৈরী হচ্ছে। যাহোক সা¤প্রতিক ঘটনা নিয়ে ধারাবাহিক লিখতে চাই, ভয় নাই ফ্লাডিং করব না, আসলে চায়ের টেবিলের আলোচনা করতে ইচ্ছা হয়, বাস্তবে সেরকম সুযোগ না থাকায় দেখি ব্লগেই কতটা করা যায়।
থাইল্যান্ডে ক্যু
কয়েকমাস ধরেই থাইল্যান্ডে সমস্যা চলছিল, বিরোধিদলের অনুপস্থিতিতে গত এপ্রিল-মে তে ইলেকশনের পর থেকেই অস্থিরতা চলছে। প্রধানমন্ত্রী থাকসিনের বিরুদ্ধে দুর্ণীতির বেশ অভিযোগ আছে। কে জানে সেনাবাহিনী কতদিন ক্ষমতায় থাকবে। রাজার সমর্থনও থাকতে পারে। বাংলাদেশের পরিস্থিতির সাথে হয়তো পার্থক্য আছে আবার মিলও আছে। থাইল্যান্ডের খবর পড়তে পড়তে দেশের জন্য বেশ চিন্তা হচ্ছিল। থাই মুদ্রা বাহটের মুল্য বেশ পড়ে গেছে দেখা যায়। সেনাশাসন এলে অর্থনীতি খারাপের দিকে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে, বিশেষ করে বহির্বিশ্ব বিনিয়োগের ব্যাপারে পিছিয়ে যাবে। বাংলাদেশের পরবর্তি কয়েকটা মাস খুব গুরুত্বপুর্ন।
শাবিতে মারধর
পত্রিকার খবরে দেখা যাচ্ছে মারামারি ছাত্রদের মধ্যে না থেকে ছাত্র বনাম শিক্ষক হয়ে যাচ্ছে। একজন শিক্ষক দেখা যাচ্ছে ছোট ভাই, ভাতিজা নিয়ে ছাত্রদের আক্রমন করেছে। এসব উদাহরন তৈরী করা দুঃখজনক, মুল্যবোধের অবক্ষয়ের জন্য রাজনীতিবিদদের ওপর দোষ চাপাই, দেখা যাচ্ছে শিক্ষকরা মোটেও পিছিয়ে নেই। বলা মুষ্কিল এসব করে ঠিক কার লাভ হচ্ছে।
আমার জন্য সপ্তাহের আরেকটা খারাপ খবর টাকার বিপরীতে ডলারের মুল্য পড়ে যাওয়া। ভালোই তো চলছিল, কিন্তু প্রবাসীরা বোধ হয় একটু বেশী টাকা পাঠাচ্ছে, এখন রমজান মাসের মুল্যবৃদ্ধি ভরসা।
প্রথম আলোতে জাফর ইকবাল আর আনিসুল হকের লেখা পড়লাম। জানিনা এসব লেখায় আদৌ কোন কাজ হয় কি না। তবে আনিসুল হকের ভবিষ্যত্ বানী নিয়ে সন্দেহ আছে। মনে আছে বিশ্নকাপের সময় তার ভবিষ্যদ্বানী একটাও মিলে নাই। আচ্ছা যারা আনিসুল হকে চিনেন (যেমন অমি ভাই) ওনাদেরকে ব্লগে লেখার অনুরোধ করা যায়?
থাইল্যান্ডে ক্যু
কয়েকমাস ধরেই থাইল্যান্ডে সমস্যা চলছিল, বিরোধিদলের অনুপস্থিতিতে গত এপ্রিল-মে তে ইলেকশনের পর থেকেই অস্থিরতা চলছে। প্রধানমন্ত্রী থাকসিনের বিরুদ্ধে দুর্ণীতির বেশ অভিযোগ আছে। কে জানে সেনাবাহিনী কতদিন ক্ষমতায় থাকবে। রাজার সমর্থনও থাকতে পারে। বাংলাদেশের পরিস্থিতির সাথে হয়তো পার্থক্য আছে আবার মিলও আছে। থাইল্যান্ডের খবর পড়তে পড়তে দেশের জন্য বেশ চিন্তা হচ্ছিল। থাই মুদ্রা বাহটের মুল্য বেশ পড়ে গেছে দেখা যায়। সেনাশাসন এলে অর্থনীতি খারাপের দিকে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে, বিশেষ করে বহির্বিশ্ব বিনিয়োগের ব্যাপারে পিছিয়ে যাবে। বাংলাদেশের পরবর্তি কয়েকটা মাস খুব গুরুত্বপুর্ন।
শাবিতে মারধর
পত্রিকার খবরে দেখা যাচ্ছে মারামারি ছাত্রদের মধ্যে না থেকে ছাত্র বনাম শিক্ষক হয়ে যাচ্ছে। একজন শিক্ষক দেখা যাচ্ছে ছোট ভাই, ভাতিজা নিয়ে ছাত্রদের আক্রমন করেছে। এসব উদাহরন তৈরী করা দুঃখজনক, মুল্যবোধের অবক্ষয়ের জন্য রাজনীতিবিদদের ওপর দোষ চাপাই, দেখা যাচ্ছে শিক্ষকরা মোটেও পিছিয়ে নেই। বলা মুষ্কিল এসব করে ঠিক কার লাভ হচ্ছে।
আমার জন্য সপ্তাহের আরেকটা খারাপ খবর টাকার বিপরীতে ডলারের মুল্য পড়ে যাওয়া। ভালোই তো চলছিল, কিন্তু প্রবাসীরা বোধ হয় একটু বেশী টাকা পাঠাচ্ছে, এখন রমজান মাসের মুল্যবৃদ্ধি ভরসা।
প্রথম আলোতে জাফর ইকবাল আর আনিসুল হকের লেখা পড়লাম। জানিনা এসব লেখায় আদৌ কোন কাজ হয় কি না। তবে আনিসুল হকের ভবিষ্যত্ বানী নিয়ে সন্দেহ আছে। মনে আছে বিশ্নকাপের সময় তার ভবিষ্যদ্বানী একটাও মিলে নাই। আচ্ছা যারা আনিসুল হকে চিনেন (যেমন অমি ভাই) ওনাদেরকে ব্লগে লেখার অনুরোধ করা যায়?
0 Comments:
Post a Comment
<< Home